দ্বিনিষেক কাকে বলে? | অযৌন জননের বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী?- বিস্তারিত

দ্বিনিষেক কাকে বলে? অযৌন জননের বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী?:  আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা দ্বিনিষেক কাকে বলে? অযৌন জননের বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী? বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন। 

এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।

দ্বিনিষেক কাকে বলে? অযৌন জননের বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী?

দ্বিনিষেক কাকে বলে? 

ভ্রূণথলিতে ডিম্বাণু ও সেকেন্ডারি নিউক্লিয়াসের সাথে দুটি পুংগ্যামেটের মিলনকে একত্রে দ্বি-নিষেক বলে। একই সময়ে ডিম্বাণুর সাথে একটি পুংগ্যামেটের মিলন ও সেকেন্ডারি নিউক্লিয়াসের সাথে অপর পুংগ্যামেটের মিলন ঘটে। এক্ষেত্রে দুটি পুংগ্যামেটের একটি ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হয়ে জাইগোট এবং অন্যটি সেকেন্ডারি নিউক্লিয়াসের সাথে মিলিত হয়ে সস্য নিউক্লিয়াস গঠন করে।

অযৌন জননের বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী?

গ্যামেটের (শুক্রাণু ও ডিম্বাণু) মিলন ছাড়া উদ্ভিদের যে প্রজনন ঘটে তাকে অযৌন জনন বলে।

বৈশিষ্ট্যঃ 

১। অযৌন জননে জননাঙ্গের বিকাশ ঘটে না, গ্যামেট সৃষ্টি হয় না। 

২। এটি মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে সংঘটিত হয়। ৩। এক্ষেত্রে জীবনচক্র কিংবা জনুক্রমের সূচনা ঘটে না। 

৪। এ প্রক্রিয়া সৃষ্ট উদ্ভিদে কোন বৈচিত্র্য আসে না। 

৫। এক্ষেত্রে উদ্ভিদ কোন জটিল দশা অতিক্রম করে না। 

৬। এ প্রজননে একসাথে বহু সংখ্যক উদ্ভিদ সৃষ্টি হয় এবং উদ্ভিদের জীবনকাল ক্ষণস্থায়ী হয়। 

৭। উদ্ভিদে দ্রুত ফল সৃষ্টি হয়। 

৮। নিম্নশ্রেণির উদ্ভিদে অযৌন জনন ঘটে।


আশা করি দ্বিনিষেক কাকে বলে? অযৌন জননের বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী?এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। "ধন্যবাদ"

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন