তৃতীয় অধ্যায় : উপযোগ, চাহিদা ও ভারসাম্য, নবম-দশম শ্রেণির অর্থনীতি- বিস্তারিত

তৃতীয় অধ্যায় : উপযোগ, চাহিদা ও ভারসাম্য, নবম-দশম শ্রেণির অর্থনীতি:  আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা তৃতীয় অধ্যায় : উপযোগ, চাহিদা ও ভারসাম্য, নবম-দশম শ্রেণির অর্থনীতি বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন। 

এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।


তৃতীয় অধ্যায় : উপযোগ, চাহিদা ও ভারসাম্য, নবম-দশম শ্রেণির অর্থনীতি-

তৃতীয় অধ্যায় : উপযোগ, চাহিদা ও ভারসাম্য, নবম-দশম শ্রেণির অর্থনীতি

প্রশ্ন-১। উপযোগ কাকে বলে?

উত্তরঃ অর্থনীতিতে কোনো দ্রব্যের অভাব পূরণের ক্ষমতাকে উপযোগ বলে।


প্রশ্ন-২। বাজার যোগান কী?

উত্তরঃ কোনো নির্দিষ্ট সময়ে একটি দ্রব্যর বিভিন্ন দামে বাজারের সব বিক্রেতা যে পরিমাণ দ্রব্য যোগান দেন তা বাজার যোগান।


প্রশ্ন-৩। সঞ্চয়ের ভিত্তি হলো আয়- ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ সঞ্চয় মূলত নির্ভর করে ব্যক্তির আয়ের ওপর। আয় বাড়লে সঞ্চয় বাড়ে। সঞ্চয় বেশি হলে দেশে মূলধন গঠনের পরিমাণও বেশি হয়। ব্যক্তি তার আয়ের সর্বদা বর্তমান ভোগের জন্য ব্যয় না করে ভবিষ্যতের জন্য জমা রাখে। জমাকৃত এই অর্থই হলো তার সঞ্চয়। আর সঞ্চয়ের সামর্থ্য নির্ভর করে মূলত আয়ের ওপরই। তাই বলা যায়, সঞ্চয়ের ভিত্তি হলো আয়।


প্রশ্ন-৪। 'ক্রেতার ইচ্ছা ও আকাঙ্ক্ষার সাথে সামর্থ্য থাকলে তা চাহিদা'- বুঝিয়ে লেখ।

উত্তরঃ অর্থনীতিতে ভোক্তার কোনো দ্রব্য বা সেবাকর্ম পাওয়ার ইচ্ছা ও আকাক্ষার সাথে তা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ তথা সামর্থ্য থাকলে তবেই ঐ ইচ্ছা ও আকাঙ্ক্ষাকে চাহিদা বলা যাবে।

যেমন, একজন লোকের মোটরগাড়ি ক্রয়ের আকাঙ্ক্ষা থাকতে পারে, কিন্তু তার যদি গাড়ি কেনার জন্য প্রয়ােজনীয় অর্থ না থাকে তবে তা চাহিদা হবে না। সুতরাং, কোনো আকাঙ্ক্ষাকে চাহিদায় পরিণত হতে হলে তার পেছনে অবশ্যই ভোক্তার আর্থিক সামর্থ্য থাকতে হবে।


আশা করি তৃতীয় অধ্যায় : উপযোগ, চাহিদা ও ভারসাম্য, নবম-দশম শ্রেণির অর্থনীতিএই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। "ধন্যবাদ"

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন