প্রডিউসার গ্যাস কাকে বলে?: আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা “প্রডিউসার গ্যাস কাকে বলে?” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন।
এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।
প্রডিউসার গ্যাস কাকে বলে?
সম-আয়তন কার্বন মনোক্সাইড ও নাইট্রোজেন গ্যাসের মিশ্রণকে প্রডিউসার গ্যাস (Co+N) বলে। এটি গ্যাসীয় জ্বালানি হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
রসায়ন (Chemistry) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন-১। ট্রিফয়েল কাকে বলে?
উত্তরঃ যে আন্তর্জাতিক চিহ্নের সাহায্যে অতিরিক্ত ক্ষতিকর তেজস্ক্রিয় রশ্মিকে বোঝায় তাকে ট্রিফয়েল বলে।
প্রশ্ন-২। ইলেকট্রোলাইট কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সব যৌগ বিগলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে এবং সেই সাথে তাদের রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে তাদেরকে ইলেকট্রোলাইট বলে।
প্রশ্ন-৩। অত্যানুকুল চাপ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে চাপে প্রয়োগে বিক্রিয়ার গতি বজায় রেখে সর্বোচ্চ পরিমাণে উৎপাদ পাওয়া যায়, সে চাপকে অত্যানুকুল চাপ বলে।
যেমনঃ অ্যামোনিয়া উৎপাদনের ক্ষেত্রে অত্যানুকুল চাপ হচ্ছে 200 atm. এই চাপে অ্যামোনিয়ার উৎপাদন সর্বোচ্চ হয়।
প্রশ্ন-৪। অত্যানুকুল তাপমাত্রা কাকে বলে?
উত্তরঃ যে তাপমাত্রায় বিক্রিয়ার গতি বজায় রেখে সর্বোচ্চ পরিমাণ উৎপাদ পাওয়া সম্ভব, সে তাপমাত্রাকে অত্যানুকুল তাপমাত্রা বলে।
যেমনঃ অ্যামোনিয়া উৎপাদনে অত্যানুকুল তাপমাত্রা হচ্ছে 450 ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে 550 ডিগ্রী সেলসিয়াস। এই তাপমাত্রায় অ্যামোনিয়ার উৎপাদন সর্বোচ্চ হয়।
প্রশ্ন-৫। জারণ বিজারণের আধুনিক সংজ্ঞা কি?
উত্তরঃ যে বিক্রিয়ায় কোন রাসায়নিক সত্তা (অণু, পরমাণু, মূলক বা আয়ন) ইলেকট্রন প্রদান করে তাকে জারণ এবং যে বিক্রিয়ায় কোন রাসায়নিক সত্তা ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাকে বিজারণ বলে। এটিই জারণ বিজারণের আধুনিক সংজ্ঞা।
প্রশ্ন-৬। জারক ও বিজারক কাকে বলে?
উত্তরঃ জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় যে বিক্রিয়ক ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাকে জারক এবং যে বিক্রিয়ক ইলেকট্রন বর্জন করে তাকে বিজারক বলে।
প্রশ্ন-৭। তড়িৎ রাসায়নিক তুল্য ভর কাকে বলে?
উত্তরঃ তড়িৎ বিশ্লেষণের সময় এক কুলম্ব তড়িৎ প্রবাহের ফলে কোন বস্তুর যে পরিমাণ অ্যানোড তড়িৎদ্বার হতে দ্রবীভূত হয় অথবা ক্যাথোড তড়িৎদ্বারে সঞ্চিত হয় তাকে ঐ বস্তুর তড়িৎ রাসায়নিক তুল্য ভর বলে।
প্রশ্ন-৮। জ্যাম তৈরির উপযোগী ফল কি কি?
উত্তরঃ আমাদের দেশে পাওয়া প্রায় সব ধরনের ফল থেকেই জ্যাম তৈরি করা যায়। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ফলগুলো হচ্ছে– আম, জাম, কাঁঠাল, আনারস, পেঁপে, তাল, বেল, লিচু, টমেটো ও কলা।
গাঁজর, আলু, বাঙ্গি ও তরমুজ থেকেও জ্যাম তৈরি করা সম্ভব। জ্যাম উৎপাদনে এগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এককভাবে এবং কখনও কখনও যৌথভাবে (যেমন- মিক্সড ফ্রুট জ্যাম) ব্যবহৃত হয়।
আশা করি “প্রডিউসার গ্যাস কাকে বলে?”এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ