বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ সংরক্ষণ পদ্ধতি- রসায়ন [২০২৩]

বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ সংরক্ষণ পদ্ধতি:  আসসালামু আলাইকুম, আমি মিমিয়া, আমি তোমাদের chemistry আপু।  আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু গুরুত্বপূর্ণ রসায়ন এর বিষয়। 

আমি জানি আপনারা “বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ সংরক্ষণ পদ্ধতি” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন। তাই আপনাদের আপু, আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে এই বিষয়টি।

বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ সংরক্ষণ পদ্ধতি

বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ সংরক্ষণ পদ্ধতি

বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ গুলি শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে বা ত্বকের মাধ্যমে শোষিত হলে বা গিলে ফেললে স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। এমনকি মৃত্যুও ঘটতে পারে। 

এই পদার্থগুলির সংস্পর্শে আসলে ক্যান্সারসহ প্রজনন ক্ষমতা ধ্বংস হতে পারে। ত্বকে লাগালে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি সাধিত হয়। এছাড়া এই বিষাক্ত পদার্থ গুলি চোখের ক্ষতি করে থাকে। 

এই পদার্থগুলি নিঃশ্বাসের সাথে গ্রহণ করলে নিউমোনিয়া, হাঁপানি, ব্রংকাইটিস ইত্যাদি রোগ হতে পারে।  

বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থকে সংরক্ষণের জন্য আলাদা আলাদাভাবে তালাবদ্ধ সেলফে সংরক্ষণ করতে হবে। তবে সংরক্ষণের ক্ষেত্রে সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড ছাড়া অন্য বিষাক্ত উপাদানগুলোকে কাঁচের পাত্রে সংরক্ষণ করতে হবে।

গ্যাসীয় বিষাক্ত পদার্থগুলি ব্যবহারের ক্ষেত্রে ফিউমহুড ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়া হ্যান্ড গ্লাভস, মাস্ক, নিরাপদ চশমা ব্যবহার করা জরুরী।

আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক ভালো লেগেছে। এর সাথে বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ সংরক্ষণ পদ্ধতি বিষয়টিও আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছু উপকার পান, তাহলে আপনার বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন